চান্দিনা
এম পাপ্পু ও আখতার জামান-বেরোবির হলুদ সাংবাদিকতার পৃষ্ঠপোষক…
মোঃ খোরশেদ আলম পিএ টু পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়,রংপুর।

এম পাপ্পু ও আখতার জামান-বেরোবির হলুদ সাংবাদিকতার পৃষ্ঠপোষক…
আপনার মতে “চাটুকার বৃত্তি”, অথচ এসবে আমার বিন্দুমাত্র ফায়দা নেই। হায়রে!!! বেরোবির হলুদ সাংবাদিক!
মেধাবী হলুদ সাংবাদিক হয়ে অধিক গৌরব করার কিছু নেই। আপনার মত শয়তান-ও কিন্তু মেধাবী ছিল। ব্যক্তিত্ব, সততা ও অন্যের প্রতি সম্মানবোধ না থাকলে সে মেধা ঘৃণিত, সে মেধা বর্জিত। আমি অন্যের পদ লেহন করে নয়, নিজ যোগ্যতায় চাকরি পেয়েছি। শুধু এতটুকুই বলতে চাই যে, “টাকার বিনিময়ে চাকরি পেয়েছি”, এটা প্রমাণ করতে না পারলে, আইনি প্রক্রিয়ায় আপনার মত হলুদ সাংবাদিকের ফেসবুকে ভিত্তিহীন, মনগড়া স্ট্যাটাস দেওয়ার শাস্তিটাও সময়মত পেয়ে যাবেন অপরাধের শাস্তি সরূপ। আমার কোনো লিখিত পোস্ট কিংবা কলাম নিয়ে আমি ধান্দা করি না, যেটা আপনার মত হলুদ সংবাদিকের একমাত্র পেশা ও নেশা।
বেরোবির প্রজন্মের কাছে শুধু বলে যেতে চাই, তোমাদের প্রজন্মের মঙ্গলের জন্যে প্রফেসর ড. মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও স্যারের চেষ্টা অব্যাহত আছে, ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। সময়ে সময়ে ক্যাম্পাসে সাংবাদিকতার আদর্শ পাল্টানো, গিরগিটির চরিত্রের মত পল্টিবাজ তোমরা। বেরোবির ক্যাম্পাসভিত্তিক হলুদ সাংবাদিককে গণমাধ্যম কর্মী নয়, গণমাধ্যম পতিতা বলে। সময়ে সময়ে এরা সাংবাদিক অভিনয়ে নির্লজ্জের মত নাটক করে। ক্যাম্পাসে তাদের একটু অতীত তল্লাশি করে বাস্তবতার সাথে এদের চরিত্রের মিল খুজলেই বুঝবেন, এরা একমাত্র শুধু বোঝে, “নিজের ভালো জিন্দা বাদ! নিজের ভালো জিন্দা বাদ”!
সাবধান বেরোবি, সচেতন হোন ছাত্রসমাজ! হলুদ সাংবাদিকতা সর্বনাশ ডেকে আনে। সুতরাং সাধু সাবধান!!!
মোঃ খোরশেদ আলম পিএ টু পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়,রংপুর।





