চান্দিনা
একটু পানি অনেক পূণ্যের হাতছানি।এই মহান উদ্বেগ টিকে স্বাগতম জানাই

একটু পানি অনেক পূণ্যের হাতছানি।এই মহান উদ্বেগ টিকে স্বাগতম জানাই
হাদিসের বিশুদ্ধতম গ্রন্থ বুখারি শরিফে একটি পূর্ণ অধ্যায়ের নামকরণ করা হয়েছে – পানি পান করানোর ফজিলত শিরোনামে।
কাউকে পানি পান করানোর বিষয়টি আজ আমাদের কাছে হয়তো আহামরি কোনো দান কিংবা বিষয় নয়, অথচ ইসলামের দৃষ্টিতে এ সামান্য কাজটিও অভাবনীয় পূণ্যের কাজ।
💦 নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,” সবচেয়ে উত্তম সদকা হলো মানুষকে পানি পান করানো।”
(আহমদ, আবু দাউদ)
💦 “পানি পান করানোর চাইতে বেশি নেকি আর কোনো সদকাতে নেই।”
(বায়হাকী শু’আবুল ঈমান ৩১০৫)
নিরাপদ পানি পাওয়া আমাদের জন্য একটি বড় সমস্যা৷ গ্রামগুলোতে সাধারণত প্রতিদিনের কাজে যে পানি ব্যবহার করা হয় তা আসে মূলত পুকুর, নলকূপ, নদীনালা, খালবিল, ডোবা, জলাশয় থেকে৷ গ্রামে নিরাপদ পানির প্রধান উৎস নলকূপ৷ আমরা সাধারণত নলকূপের পানি ব্যবহারকে অধিক নিরাপদ মনে করি৷ কিন্তু আর্সেনিকযুক্ত নলকূপের পানি নিরাপদ নয়৷ আর্সেনিক এমন এক ধরনের বিষ যা আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না৷ এটি পানির মাধ্যমে আমাদের দেহে প্রবেশ করে আমাদের দেহের ক্ষতিসাধন করে৷ এই বিষের কারণে আমাদের আর্সেনিকোসিস নামক রোগ হতে পারে৷ এমনকি আমাদের ক্যান্সারও হতে পারে৷ এ ছাড়া পুকুর, নদীনালা, খালবিল, ডোবা ও জলাশয়ের জীবাণুযুক্ত পানি পান করলে ডায়রিয়া, আমাশয়, টাইফয়েড, জন্ডিস ইত্যাদি রোগ হত পারে৷ তাই আমাদেন দৈনন্দিন কাজে নিরাপদ পানি ব্যবহার করা গুরত্বপূর্ন।
এসব কথা চিন্তা করে, মানব সেবার লক্ষে মাইজখার ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারন সম্পাদক জনাব MD Jasim Uddin সাধারন জনগনের আর্সেনিক মুক্ত পানি পান করার জন্যে আর্সেনিক মুক্ত টিওয়েবল স্থাপন করেন। এবং সকলকে নিরাপদ পানি পান করার নির্দেষ প্রদান করেন।
এই মহান উদ্বেগ টিকে স্বাগতম জানাই।





