আন্তর্জাতিক
রাশিয়ার সাথে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক থেকেছে শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু কন্যার শাসন আমলেই।
মোঃ সোহরাব হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাশিয়া আওয়ামীলীগ।

অক্রৃত্তিম বন্ধু।
৭১এ জাতিসংঘে তিনবার ভেটো দিয়েছিলো রাশিয়া বাংলাদেশকে স্বাধীন করার জন্য । বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। চট্টগ্রামের পোর্ট মাইনমুক্ত করল তারাই। যথন যখন প্রয়োজন হয়েছে, রাশিয়া বাংলাদেশের পাশে দাড়িয়েছে বারংবার। স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার সঙ্গী হয়েছে রাশিয়া। কি পারমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্র, কি শিক্ষা সাংস্কৃতিক সহযোগিতা, কি মিগ২৯ দিয়ে সোনার বাংলাকে সুরক্ষিত করা, এমন অজশ্র উদাহরন আছে এ দুদেশের অকৃত্রিম বন্ধুত্ত্বের। এরকম নিঃস্বার্থ বন্ধু পাওয়া নিতান্তই ভাগ্যের ব্যাপার।সর্বশেষ করোনা কালিন বিপদে আবারও বাংলাদেশের হাত ধরলো রাশিয়া তাদের আবিস্কৃত টিকা “স্পুটনিক-V” দিয়ে। যদিও এত কিছুর পরেও বাংলাদেশের সিংহ ভাগ লোকই রাশিয়াকে নেতিবাচক দৃষ্টিতে দ্যাখে।এটাও ঠিক কুয়ার ব্যাঙ এর পক্ষে সাগর না দেখলে অবশ্য সাগরের বিশালতা অনুমান করা কঠিন। আশাকরি পরীক্ষিত বন্ধু রাশিয়ার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবো আমরা এদেশের প্রতিটি জনগণ। এখানে একটা বিষয় না বল্লেই নয়; রাশিয়ার সাথে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক থেকেছে শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু কন্যার শাসন আমলেই। বাংলাদেশ – রাশিয়া সুসম্পর্ক চিরজীবী হোক। জয় বাংলা! জয় বঙ্গবন্ধু।