শান্তি,শৃঙ্খলা ও উন্নয়নের জনপদ বিনির্মানে চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রতীকে দেখতে চায় জোয়াগবাসী।
ইনি জনাব আবুল কালাম আজাদ স্বাধীনতার পর থেকে অধ্যবদি ১৩নং জোয়াগ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মানিত সভাপতি। যিনি চান্দিনা সর্বস্তরের মানুষের কাছে নন্দিত। আমার মনে হয় না উনার মত নিবেদিত আর একজন মানুষ চান্দিনা আছে, যে মুজিব আর্দশ বুকে লালন করে অধ্যবদি নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে। চান্দিনার রাজনীতিতে এমন অবিচল আরেকজন আছে কিনা আমার জানা নেই। আমরা বিগত দিনে চান্দিনার রাজনীতিতে দেখেছি কারো স্বার্থে গা লাগলে নিজের নীতি ঠিক রাখতে পারেনা। কিন্তু উনি এমন একজন ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুর নৌকা যখন যে পেয়েছে তার বিজয়ের জন্য প্রানপণ চেষ্টা করে গেছে সেটা সংসদ নির্বাচন হোক আর স্থানীয় নির্বাচন হোক কখন নিজের স্বার্থটাকে বড় করে দেখেনি। সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে নিজের ব্যক্তি এমনকি পারিবারিক সম্পর্কেও বিসর্জন দিয়েছে। আপনাকে মন থেকে অনেক বেশি সম্মান জানাই,সম্মান জানাই আপনার নীতিকে,স্যালুট করি আপনার আর্দশকে। আপনার সুস্বাস্থ ও দীর্ঘায়ু কামনা করি। আপনি যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকবেন বর্তমান প্রজম্নের আর্দশিক মুজিব সৈনিকদের মাঝে। আপনাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল বর্তমানে জাতীয় প্রতীক নৌকা মার্কার সুফল বাংলার প্রতিটি ঘরে। মানবতার নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনার কাছে উদাত্ত আহবান এই ধরনের নেতৃত্বকে সম্মানের সহিত মূল্যায়ন করার জন্য স্থানীয় সাংসদ থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের আদেশ করবেন। তাহলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়ন হবে। হাইব্রীডরা দলে ভীড় করে জাতীয় প্রতীক, বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, বাংলার মানুষের আস্থার প্রতীক নৌকা মার্কা কলুষিত করতে পারবেনা।